লক্ষ্মীপুর জেলা প্রতিনিধিঃ লক্ষ্মীপুরে অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট কোট এর ভিতরে রাবিয়া আক্তার নামের একব্যক্তি কে হঠাৎ বিবাদীরা এলোপাতাড়ি কিল ঘুষি লাথি ও চুলের গোছা ধরে টানা হেচরা করে ডান চোখে এক কনে ঘুষি দিয়ে কালো নিলা ফুলা করে রক্তাক্ত অবস্থায় রেখে দৌড়ে পালিয়ে যায়।পরে রাবিয়া আক্তার কে তার স্বজনরা লক্ষ্মীপুর জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে জরুরী বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসা দেন।যার রেজি নং-২৪৩৪/১৩ তারিখ ০৪/০৪/২৩ইং রাবিয়া আক্তার কমলনগর উপজেলা ৫নং চর ফলকন ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড হাজীর হাট সেকের বাড়ীর স্থায়ী বাসিন্দা ফছিউল আলমের মেয়ে।স্বামী আনোয়ার হোসেন।রাবিয়া আক্তার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে জানান, আমি একজন গরিব হতদরিদ্র পরিবারের সন্তান, আমি স্বামী আনোয়ার হোসেনের স্ত্রী হই, পেশায় আমি একজন গৃহিণী। এই ঘটনার সাথে আমার কোনো উদ্দেশ্য বা জড়িত ছিলাম না। আমাকে হঠাৎ বিবাদীরা অতর্কিত হামলা করে আমার শরিরের উপর বিভিন্ন জায়গা শারীরিক নির্যাতন ও মেরে গুরুতর রক্তাক্ত জকম করে। জেলা আদালত ম্যাজিস্ট্রেট কোটের ভিতরে জনসম্মুখে আমাকে মারধর করে, রুবেল পিতা- সেকান্দর, আল- আমিন পিতা – পিতা সেকান্তর, নুরু পিতা- অজ্ঞাত,সেকান্তর পিতা- আব্দুল মালেক সাং চরফলকন ৩নং ওয়ার্ড আলা বক্সা হাজী বাড়ীর বাসিন্দা।এদিকে হামলা কারীরা ও আহত রাবিয়া আক্তার তারা সবাই একই এলাকার একই ইউনিয়নের স্থায়ী বাসিন্দা।ভুক্তভোগী পরিবারের স্বজনদের অভিযোগ হামলা কারীরা হলেন দাঙ্গা, হাঙ্গামার, অস্ত্র ব্যবহার কারী, জোর, জুলুম, প্রতারক, সন্ত্রাসী, এক শ্রেণীর লাঠিয়াল বাহিনী।তারা আরও বলেন আমাদের, তাদের মত টাকা পয়সা আওলা জনবল নেই।আমরা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল অসহায় নিরীহ গরিব হতদরিদ্র মানুষ হিসাবে অতর্কিত হামলা কারীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত সু- বিচার দাবী জানিয়ে জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর বরাবর সুদৃষ্টি কামনা করছি। অতিদ্রুত প্রতারক হামলা কারী রুবেল হোসেন, আল – আমিন, নুরু, সেকান্তরকে, আইনের আওতায় এনে উপযুক্ত বিচার করে গ্রেফতার করা একান্ত আবশ্যক। না হলে সন্ত্রাসী মহল শ্রেণীর লাঠিয়াল বাহিনী দল বিচারালয়ের সামনে এইরকম হামলা করতে পারে তা আমাদের জানা নেই।যে কোনো সময় আমার, ও আমাদের পরিবারের স্বজনদের উপর সন্ত্রাসী হামলা করতে পারে।তবে ভুক্তভোগী সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনার কারণ জানিয়ে পরিবারের স্বজনদের মামলা দায়ের করার প্রস্তুতি চলছে।