লক্ষ্মীপুর শহরে ঝুমুর গোলচক্কর হইতে দক্ষিণ গোল চক্কর হয়ে বটু চৌধুরীর বাড়ী পর্যন্ত সিভিল সার্জনের শ্রদ্ধ ছায়ায় বেশে চলছে প্রায় শতকের অধিক লাইসেন্স বিহীন পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো।সিভিল সার্জনের নিরব ভূমিকা পালনে পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলো কোনটি কোটি টাকার মালিক হয়ে বসে আছে ব্যাঙের চাতার মতো।এতে করে হয়রানির শিকার হচ্ছে প্রতিনিয়ত রোগীদের স্বজনরা।নেই কোনো প্রতিবাদ ও তদারকি সরকারী দ্বায়িত্বে থাকা কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের।অবশেষে বুঝিয়ে দিলেন অসাধু প্রভাব শালীদের কাছে হার মানলেন লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন।
দেখা যাচ্ছে অসাধু প্রভাব শালী অবৈধভাবে লাইসেন্স বিহীন হাসপাতাল নামে মিথ্যা বানিজ্য মেলা করে যাচ্ছে হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজির মালিকগণ।প্রথমে কোনো রকম হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজি গুলোতে কিছুদিন কাজ করে কিছুটা অভিজ্ঞতা অর্জন করা হয় বর্তমান হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজি মালিকদের।সেখান থেকে এসে শুরু হয় তাদের হাসপাতাল দেওয়া ও প্যাথলজি ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের প্রতিষ্ঠান দিয়ে বসা।হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের প্যাথলজি খুলে অনলাইনে লাইসেন্স পাওয়ার জন্য আবেদন করেন লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জনের নিকট।শতে ২০টা আবেদন মনজুর হলেও বাকী ৮০ টার মধ্যে সঠিক কাগজপত্র না থাকার কারণে হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের প্যাথলজি মালিদের লাইন্সসের আবেদন বাতিল ঘোষণা করা হলেও বন্ধ হয়নি তাদের গোপনে ভূয়া লাইসেন্স আবেদন নামের প্রতিষ্ঠান।আবেদনের নাম বিনয়ী করে চলছে হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজির মালিকদের লাইসেন্স বিহীন পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজি জমজমাট ব্যবসা।এতে করে সরকার লাখ লাখ টাকার আয়কর থেকে বঞ্চিত হন কিছু অসাধু হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে প্যাথলজির মালিকদের কারণে।তবে শতে দুই একটা ড্রাগ লাইসেন্স ও পরিবেশ অধিদপ্তর সেনেটারী সহ আরো অন্যান্য কাগজ পত্র থাকলেও বাকীদের কোনো কাগজ পত্র আছে বলে মনে হচ্ছেনা।
একটু ভালো করে খোঁজ খবর নিয়ে তদারকি করিলে মিলবে অসাধু প্রভাব শালী অবৈধভাবে লাইসেন্স বিহীন পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে মিথ্যা প্যাথলজির সন্ধান।তবে এরাই সমিতির মাধ্যমে টাকার বিনিময়ে তাদের ট্রেড লাইসেন্স নেওয়া হলেও পরিবেশের সাথে কোনো মিল নেই।যদিও ম্যাজিস্ট্রেট অভিযান চলা কালীন সময়ে কাগজপত্র সঠিক না থাকার কারণে সীলগালা করা হয় কিছু অনিয়ম দুর্নীতি ও লাইসেন্স বিহীন পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামের প্যাথলজিকে।দেখা যাচ্ছে সেসমস্ত সীলগালা প্রতিষ্ঠান গুলো রয়েছে সেগুলো কে আবারও নতুন করে শুরু করা হয় আরো একটি নতুন নাম দিয়ে হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে প্যাথলজি গুলো।গত ০১-০১-২০২২ইং হইতে ৩০-০১ ২০২৩ইং তারিখে পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজির সংখ্যা সিংহের মতো গর্জিয়ে উঠে দিগুণ হয়েছে ছোট্ট একটি লক্ষ্মীপুর জেলার শহরে ।
এদিকে পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো উদ্ভব গতিতে বেড়ে যাওয়ায় সঠিক চিকিৎসা ও অধিক টাকা দিয়েও পরিক্ষার রিপোর্ট ভালো পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার প্যাথলজি গুলোর বিরুদ্ধে।রোগীর অভিভাবকদের অভিযোগ লক্ষ্মীপুরে ব্যাঙের ছাতার মতো পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার নামে প্যাথলজি হওয়ার কারণে ডাক্তারা এখন ঔষধের চেয়েও পরিক্ষা দেয় দিগুণ।এতে করে পরিক্ষা নিরিক্ষার পরে আমাদের ঔষধ কিনে বাড়ীতে যাওয়ার ভাড়াটাও পর্যন্ত পকেটে থাকেনা।বর্তমানে ডাক্তার দেখানোর জন্য আসতে হইলে টাকার বান্ডিল নিয়ে আসতে হয় সরকারী ও বেসরকারী পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোর মধ্যে। সাংবাদিক মিডিয়ার সংবাদ প্রকাশের মাধ্যমে সংবাদ প্রচার করে জানাচ্ছি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাদের সরকারকে।এই রকম পরিস্থিতি অনিয়ম দুর্নীতি চলতে থাকলে ডিজিটাল বাংলাদেশ কে এক্সমাট বাংলাদেশ করা অসম্ভব হবে।আমরা একইভাবে আবারও দেশ বাসীকে জানাচ্ছি লক্ষ্মীপুর জেলা সিভিল সার্জন কেনো নিরব ভূমিকা পালন করেছেন।ব্যাঙের ছাতার মতো পাইভেট হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলো উদ্ভব গতিতে বেড়ে যাওয়ায় ডাক্তার গণরা প্রয়োজনে অপ্রয়োজনে পরিক্ষা দেয়।এতে করে আমরা চিকিৎসা সেবা নামে মিথ্যা হয়রানির শিকার হচ্ছি প্রতিনিয়ত।