প্রতারণা নারী ও মাদক ব্যবসার গডফাদার মাহফুজ।
নিজস্ব প্রতিবেদক
মীর মাহফুজুর রহমান, পিতা মীর লুৎফর রহমান, মাতা উম্মে মাহফুজা, কুষ্টিয়া শহরের নারী ব্যাবসায়ীদের অন্যতম গডফাদার, বর্তমানে ঢাকা জেলার তুরাগ থানাধীন ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন এর ৫২ নং ওয়ার্ডের বাউনিয়া বাদালদী গ্রামে ন্যাচারাল ময়মূনা টাওয়ারের ৭ ডি ফ্ল্যাটের বাসিন্দা।বর্তমানে পেশায় সে কনকর্ড গ্রুপের কর্মচারী, কনকর্ড গ্রুপের নির্মাণাধীন ফ্ল্যাট ক্রয় বিক্রয়ের সুবাদে তার সাথে পরিচয় হয় প্রশাসনের বিভিন্ন উর্ধতন কর্মকর্তাদের সাথে, তাদের সাথে পরিচয়ের সূত্রধরে সে বর্তমানে নিজেকে একেক সময়ে একেক পরিচয়ে সমাজের বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষের জন্য এক আতংকের নাম মীর মাহফুজুর রহমান, কখনো সে সাংবাদিক কখনো বা পুলিশ পরিচয়ে মেয়েদের কে সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে পরিচিত হয়ে ম্যাসেঞ্জারের মাধ্যমে কু-প্রস্তাব দিয়ে থাকে,মেয়েরা রাজি না হলে প্রাণ নাষের হুমকি দিয়ে থাকেন,মীর মাহফুজুর রহমান নিজেকে পরিচয় দেন তিনি নাকি পুলিশের রদবদলের অন্যতম হোতা,তার কথায় নাকি ডিসি ওসি এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় বদলি হয়,আসলে সে একজন নারী ব্যাবসায়ী মাদক কারবারী এবং জমি দখলবাজ
ন্যাচারাল ময়মূনা টাওয়ারের জমির মালিক মোঃ আবুল কালামের সাথে পাওয়ার দলিলের বলে ন্যাচারাল ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট এর ৫০% রিসিউতে ভবন নির্মাণ হয়,উক্ত নারী খেকো মীর মাহফুজুর রহমান ডেভলপারের নিকট থেকে ১০৫০ স্কয়ার ফিটের একটি ফ্ল্যাট ব্যাংক লোনের মাধ্যমে ক্রয় করে সেখানে গড়ে তুলেন মাদকের রমরমা ব্যাবসা,তার ব্যাবসায় বাঁধ সাধেন উক্ত জমির মালিক মোঃ আবুল কালাম, শুরু হয় আবুল কালামের সাথে তার চরম শত্রুুতা,
তার-ই ধারাবাহিকতায় মীর মাহফুজুর রহমান জোরপূর্বক উক্ত বিল্ডিংয়ের এসোসিয়েশন এর সাধারণ সম্পাদক হন সিলেকশন এর মাধ্যমে, সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পর হতে উক্ত বিল্ডিং এসোসিয়েশন এর জমানো টাকা আত্মসাৎ করার পায়তারায় লিপ্ত থাকেন মীর মাহফুজুর রহমান,
এসোসিয়েশন এর অন্যান্য সদস্যদের নিয়ে আবুল কালাম এসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে মীর মাহফুজুর রহমান কে বহিঃস্কার করেন,
শত্রুতা চরম আকারে রুপ নেয়,মীর মাহফুজুর রহমান পুরো বিল্ডিংয়ের আদিত্যের দখল নিতে চায়
এসোসিয়েশন এর অফিস কক্ষ তালা দিয়ে রাখেন মীর মাহফুজুর রহমান, সে ছাদের দখল নেয়,তার নিজস্ব দারোয়ান নিয়োগ দেন বিল্ডিংয়ে দেহ ব্যাবসার সুবিধার্থে, প্রতিদিন মীর মাহফুজুর রহমান পরিচিতি অপরিচিত লোকদের নিয়ে ছাদে এবং অফিস কক্ষে অনৈতিক কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন পাশাপাশি মাদকের রমরমা ব্যবসার কার্যক্রম চালাচ্ছেন
এইসব কাজে জমির মালিক আবুল কালাম বাধা দিলে শুরু হয় প্রশাসনের যোগসাজশে কালামের নামে মিথ্যা মামলা দায়ের, স্হানীয় থানাতে একের পর এক মিথ্যা অভিযোগ দাখিল করে যখন কোনো ভাবে তা সত্য প্রমানিত করতে পারেনি তখন মীর মাহফুজুর রহমান কোর্টের শরণাপন্ন হয়ে একাধীক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন আবুক কালাম গংদের নামে,হুমকি দেন বিভিন্ন জেলাতে আবুল কালামের নামে মামলা দায়ের করে তাকে বাড়ী ছাড়া করে রাখবেন, এবং আবুল কালামের বাড়ী দখল নিবেন, এমতাবস্থায় মোঃ আবুল কালাম সাংবাদিকদের সাহায্য চেয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করার জন্য সহযোগিতা চান,এক কথায় মীর মাহফুজুর রহমান ভূমিদস্যুতায় খুবি পারদর্শী,মীর মাহফুজুর রহমানের একটি কিশোর গ্যাং আছে, যাদের দিয়ে মীর মাহফুজুর রহমান আবুল কালাম এবং ন্যাচারাল ডিজাইন এন্ড ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির চেয়ারম্যান এমডি দের কে মেরে ফেলার হুমকি দিয়ে থাকেন প্রতিনিয়ত।
বিস্তারিত আসছে পরবর্তী সংখ্যায়